Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

প্রখ্যাত ব্যক্তিত্ব

  

ক্রম

নাম

জন্মতারিখ ও জন্মস্থান

মৃত্যুতারিখ

কোনবিষয়ে বিখ্যাত, জীবন, পুরস্কার/খেতাব

০১

আজাদ শাহ

৯ পৌষ১৩২২ নদীয়া জেলার তেহট্ট থানার হরিপুর

১০ভাদ্র, ১৩১৪ বঙ্গাব্দ

মরমী সাধক ও চারণ কবি, ধর্ম, দর্শন, বৈষ্ণব সাহিত্য, জন্মান্তরবাদ, শরিয়ত, মারফত বিষয়ে অগাধ জ্ঞানের অধিকারী ছিলেন।তিনি চারশত গান ও পদাবলী রচনা করেন।

০২

আ.ক.ম ইদ্রীস আলী

-

২৮মার্চ, ২০০০

১৯৭১ সালে স্বাধীনতা আন্দোলনেরঅন্যতম নেতা ও মুজিবনগর ডিগ্রীকলেজের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন।

০৩

সাধক আতাহার সাহ

১৯৪৬খ্রিঃনদীয়া জেলার হাতিছালা গ্রামে

১৯৯৯খ্রিঃ

তিনি একজন মরমী সাধক এবং পেশাগতজীবনে তিনি একজন মাদ্রাসারশিক্ষক ছিলেন।

 

 

 

 

 

ড. আবদূর রশিদ

১জানুযারি, ১৯৬০ গাংনী উপজেলার সাহারবাটী গ্রামে

-

তিনি একজন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ।ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকেফার্মেসীতে ১ম শ্রেণীতে মাস্টার্স ডিগ্রী লাভ করেন।১৯৮৮ সালে ব্রিটেনথেকে ডক্টরেট ডিগ্রী লাভ করে। পেশাগত জীবনে তিনি ঢাকাবিশ্ববিদ্যালয়েরফার্মেসী বিভাগের ডীন হিসেবে কর্মরত আছেন।

আরজান সাহ

-

-

তিনি একজন মরমী সাধক ছিলেন।তিনি লালন শাহের উত্তরসূরী হিসেবেঅনেক গানে সুর দিয়েছেন। বিভিন্ন সাহিত্যেতাঁর জ্ঞান ছিল অসাধারণ। তিনিএকজন পদাবলী রচয়ীতা। ১৯৮৬ সালে ‘‘আরজান সাহপদাবলী’’নামে তার লেখা প্রকাশপেয়েছে।

কিরণ কুমার বোস

-

২৫মার্চ, ১৯৭১

তিনি একজন লেখক ছিলেন। তিনি‘‘দস্যু ডাঃ হুইপ’’গ্রন্থের রচয়ীতা।

প্রসেনজিৎ বোস বাবুয়া

১০অক্টোবর, ১৯৪০

-

তিনি একজন নাট্য অভিনেতা।তিনি বাংলাদেশ চলচিত্রেও অনেক অবদানরেখেছেন। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতাআন্দোলনেসক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন।স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রথেকে প্রচারিত মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক নাটকেনিয়মিত অংশগ্রহণ করেন।

মীর মোজাফ্ফর আলী

-

১৮অক্টোবর, ১৯৯১

তিনিজাতীয় পর্যায়েরএকজন সঙ্গীত শিল্পী ছিলেন। সঙ্গীত ভূবনে তাঁর অবদান ছিল অপরিসীম।মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত তিনি জেলা শিল্পকলা একাডেমির সঙ্গীত বিভাগেরপ্রশিক্ষকহিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

ভবানন্দ মজুমদার

-

-

তিনিনদীয়া রাজবংশেরপ্রতিষ্ঠাতা। তিনি বাদশাহ আকবর প্রদত্ত ফরমানেরাজত্ব লাভ করে নদীয়ায়রাজধানী স্থাপন করেন।

 

 

 

 

 

১০

নুরুল হক

১জানুয়ারি, ১৯১৫

গাংনীউপজেলার মহাম্মদপুর গ্রামে

২৭আগস্ট ১৯৯৮

তিনি একজনশিক্ষাবিদছিলেন। শিক্ষকতার পাশাপাশি তিনি রাজনীতিও করতেন।তিনি কলিকাতাবিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রী লাভ করেন। ২য় বিশ্বযুদ্ধে ব্রিটিশবাহিনীরক্যাপ্টেন ইন চার্জ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। বিরল প্রজ্ঞাওব্যক্তিত্বেরঅধিকারীনুরুল হক ১৯৬৮ সালে বঙ্গবন্ধুর হাতে হাত মিলিয়ে আন্দোলন করেন। ১৯৭১ সালেগণতান্ত্রিকআন্দোলনেও তিনি সাহসী ভূমিকা রেখেছেন।

 

 

 

 

 

১১

মোঃ শাহ আলম

 

২৯মে, ১৯৯০

আন্তর্জাতিকখ্যাতিসম্পন্ন ক্রীড়া ব্যক্তিত্ব, সেনা সদস্য ছিলেন। সাফ গেমসের ইতিহাসে স্বর্ণপদক লাভ করে তিনি দুবার দ্রুততম মানবহবার গৌরব অর্জন করেন। তিনি মস্কোঅলিম্পিক এ্যাথলেটিক্সে ৫ম, সিউল অলিম্পিকে ৭ম এবং কমনওয়েলথ গেমসে ৯ম স্থানঅধিকার করেন।

 

 

 

 

 

১২

আশরাফ মাহমুদ

গাংনী উপজেলার তেতুঁলবাড়ীয়া গ্রামে ৩০ এপ্রিল, ১৯৬৮

-

তিনি বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বেতারের বিশেষ শ্রেণীর শিল্পী ও সংগীত পরিচালক। বঙ্গভবন, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমী, বিশ্ব সাহিত্যকেন্দ্র, জাতীয় যাদুঘরসহ বিভিন্ন টিভি চ্যানেল ও মঞ্চে তিনি দীর্ঘদিন ধরে সংগীত পরিবেশন করে আসছেন। এছাড়া তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কৃতিত্বের সাথে সংগীতে উচ্চতর ডিগ্রী লাভ করেন